শরীরের বাতাস দূষিত হওয়ার সর্বোত্তম জায়গা হল বগল। সূর্য তাপমাত্রা মাপার জন্য বগল একটি সাধারণ জায়গা। বগলের যখন রসুন রাখা হয় এবং রসুন থেকে একধরনের গন্ধ বের হয়।
রসুন দিয়ে আপনি কিভাবে আপনার শরীরে জ্বর আনাতে পারেন
তখন রসুনের এন্টিসেপসিস প্রভাবের কারণে বগলের পাতলা ঝিল্লির মাধ্যমে দ্রুত রক্ত প্রবেশ করে। এর ফলে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যায়।
রসুন ভাইরাস এবং অণুজীব কে শরীরের দিকে আকর্ষণ করে। ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এদের বিরুদ্ধে লড়াই করে।
যখন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভাইরাস অণুজীবের বিরুদ্ধে লড়াই করতে ব্যস্ত থাকে তখন শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যায়। অর্থাৎ জ্বরের লক্ষণ দেখা দেয়।
রসুন দিয়ে জ্বর আনা যায় এই কথাটি কতটুকু সত্য তা আরো বিস্তারিত আলোচনা করা যাক
বগলের যখন রসুন রাখা হয় তখন এর গন্ধ বগলের পাতলা ঝিল্লি ভেদ করে রক্ত প্রবাহে প্রবেশ করে।
রীর তখন এটিকে ক্ষতিকর পদার্থ হিসেবে শনাক্ত করে এর বিরুদ্ধে লড়াই শুরু করে। এর ফলে শরীরের নরম টিস্যুতে মাস্ট কোষ গুলি হিস্টামিন তৈরি করে।
শরীরে যখন হিস্টামিনের উপাদান বৃদ্ধি পায় তখন এটি টিস্যু পদ সৃষ্টি করে। এর ফলে শরীরের জ্বরের লক্ষণ দেখা দেয়।
রসুন রাখার ফলে শরীরে জ্বরের তাপমাত্রা ঠিকি দেখা দেয় কিন্তু শরীরে জ্বর আসে না।